নামমাত্র খাবার ও পানীয় সরবরাহ করে এসব বন্দী শিবিরের বন্দীদেরকে শ্রমিক-দাস হিসেবে কাজে লাগানো হতো। মানবেতর জীবন এবং নাৎসিদের অমানবিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে অনেকেই আলিঙ্গন করে নেন নির্মম মৃত্যুকে। আজ আমরা ইতিহাসের ১০টি কুখ্যাত কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পকে আমাদের আলোচনায় তুলে ধরবো।
আঘাতের পর বিস্ফোরণের মাত্র ৭ মিনিটের মাথায় জাহাজটি তার যাত্রী সমেত তলিয়ে যায় সাগর তলে। কয়েকজন নিজেদেরকে ডুবে যাওয়া থেকে বাঁচাতে পারলেও বাল্টিক সাগরের হিম শীতল জল থেকে রক্ষা নিস্তার পাননি।
আটলান্টিসের অস্তিত্ব ছিল আজ থেকে অন্তত প্রায় ১২ হাজার বছর আগে। সে সময়ের এ শহরটি ছিল প্রযুক্তির দিক দিয়ে এক বিস্ময়। তৎকালীন গোটা পৃথিবীর সবথেকে উন্নত রাষ্ট্র, যা গড়ে উঠেছিল অসাধারণ স্থাপত্যকলা, প্রযুক্তিবিদ্যা, মূল্যবান সম্পদ ও প্রাচূর্যের সমন্বয়ে।
মানুষখেকো শব্দটা শুনলেই আমরা কেমন যেন আঁতকে উঠি! বাঘ, সিংহ, কুমির, হাঙর এ নাম গুলো আমরা কিছুটা স্বাভাবিক ভাবে নিতে পারলেও মানুষখেকো শব্দটাই মনে যেনো কেমন একটা শিহরণ জাগায়! সেসব কিছু ‘মানুষখেকো’ প্রানীর কথাই আপনাদের আজকে জানাব।
মি. বিন! আমাদের সবার অতি প্রিয় কমেডি চরিত্র। কিন্তু অসাধারন প্রতিভা আর দুর্দান্ত অভিনয় দিয়ে ফুটিয়ে তোলা এই চরিত্রের পিছনের মানুষটাকে কি আমরা চিনি? ব্যাক্তি হিসেবে তার সম্পর্কে আমারা কতটুকুই বা জানি? এবার চলুন অসাধারন এই চরিত্রের পিছনে লুকিয়ে থাকা অসাধারন আরেকটি মানুষকে নিয়ে কিছু তথ্য জেনে আসা যাক।
প্রাচীন আর মধ্যযুগের বেশিরভাগ অত্যাচারী ব্যাক্তি কিংবা শাসকই বিশ্বাস করত মৃত্যু একটি সহজ স্বাভাবিক বিচার! স্বাভাবিক মৃত্যদন্ড দেয়া মানেই আসামী বা বন্দিদের মুক্তি দিয়ে দেয়া। মৃত্যুর ভিতর দিয়ে তাদের আসলে মুক্তি ঘটে, অপরাধ করেও একপ্রকার বেঁচে যায় তারা! তাই পৃথিবীতেই আসামী বা বন্দিদের নরক যন্ত্রণা দেয়ার ব্যবস্থা করা হত।
টম এন্ড জেরি এমনই এক কার্টুন যা যুগের পর যুগ ছোট থেকে বড় অসংখ্য মানুষেরই অসম্ভব প্রিয় ছিল। শুরু থেকেই কি টম এন্ড জেরি সকলের এত প্রিয় ছিল? চরিত্র দুটির পিছনেই বা কারা ছিলেন? চলুন আজ প্রিয় এই কার্টুনের নানা অজানা তথ্যগুলো জানি।
রাত একটার দিকে প্রথমে এলিজাবেথ স্ট্রাইডের মৃতদেহ পাওয়া যায় বার্নার স্ট্রিটে। দেখা গেল এবারো হত্যাকারী শিকারের গলায় ছুরির আঘাত বসিয়েছে। যখন এলিজাবেথ স্ট্রাইডের কাছে পৌঁছানো হয় তখনো তার গলার ধমনী হতে রক্ত ঝরছিল।
পাইলটদের সব চেষ্টা অগ্রাহ্য করে বিমানটি আটলান্টিকের বুকে প্রবল বেগে নেমে আসতে থাকে। বিমানটির সাগর পৃষ্ঠে আছড়ে পড়ার গতি এতটাই প্রবল ছিল যে সিট বেল্টে বাঁধা অনেক যাত্রীদের শরীরের উপরের অংশ কোমর থেকে ছিন্ন হয়ে যায়।
যে ২৫ বছর মনিয়ের বন্দী ছিলেন সে সময়টাতে উনি একবারের জন্যও সূর্যের আলো দেখেননি। অন্ধকার যে ষ্টোর-রুম থেকে পুলিশ বীভৎস ও মৃতপ্রায় মনিয়েরকে উদ্ধার করেন তার গন্ধ এত প্রকট ছিলো যে, কয়েকজন পুলিশ সদস্য সেখানেই বমি করে দেন।