হইয়া বাছিউ: রহস্যময় এক ভূতুড়ে জঙ্গল

এখানে অনুসন্ধানে আসা বিজ্ঞানী থেকে শুরু করে সাধারণ পর্যটক পর্যন্ত অনেকেই মুখোমুখি হয়েছেন ব্যাখ্যাহীন ভয়ংকর সব অভিজ্ঞতার। অনেকেই সেগুলিকে তাদের ছবি বা ভিডিওতে বন্দী করার চেষ্টা করেছেন। একইভাবে অনেকে আবার এমন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছেন যেখানে ভিডিও বা ছবি তোলার সময় হয়তো খালি চোখে কোন অস্বাভাবিক কিছু ধরা পড়েনি। কিন্তু যখন পরবর্তীতে ছবিগুলো বের করেছেন বা ভিডিও গুলি দেখতে গিয়েছেন সেখানে অদ্ভুত অবয়বের উপস্থিতি ফুটে উঠেছে।

সমূদ্রের বুকে ভেসে বেড়ানো কিছু ভৌতিক জাহাজ (শেষ পর্ব)

জনমানবহীন এ জাহাজটিতে যখন হেরাল্ড এর কর্মীরা প্রবেশ করেন তখন জাহজের ভেতরে বরফে জমে যাওয়া ২৮ জন নাবিকের মৃতদেহ দেখতে পান। পরিস্থিতি আরো রহস্যময় হয়ে ওঠে যখন তারা জাহাজটির ক্যাপ্টেনের কক্ষে প্রবেশ করেন। সেখানে জাহাজের লগবুক খোলা অবস্থায় একটি কলম হাতে ক্যাপ্টেনকে মৃত অবস্থায় বসে থাকতে দেখা যায়।

সমূদ্রের বুকে ভেসে বেড়ানো কিছু ভৌতিক জাহাজ (১ম পর্ব)

যখন জাহাজে প্রবেশ করা হয় তখন দেখা যায় চারিদিকে পড়ে আছে মৃতদেহ এবং জাহাজের সবাই মারা গিয়েছে। এমনকি জাহাজটিতে থাকা কুকুরটিও মরে পড়ে আছে। প্রত্যেকটি মৃতদেহের মুখে ফুটে আছে বিকৃত অভিব্যক্তি যেন তাদের শেষ সময়টি গিয়েছিল প্রচন্ড ভয় আর যন্ত্রনার মধ্যে দিয়ে।

ওয়াদি-আল-জ্বিন – রহস্যময় জ্বিনের পাহাড়

রাত হলেই উপত্যকা থেকে আওয়াজ আসতে থাকে “এটি আমাদের জায়গা, এখান থেকে চলে যাও।” পবিত্র ভূমি মদিনায় ওয়াদি আল বাদিয়া নামক একটি স্থান আছে যা ওয়াদি-আল-জ্বিন বা জ্বিনের পাহাড় নামে পরিচিত। আপনি যদি ওয়াদি-আল-জ্বিনের রাস্তায় পানি ঢেলে দেন তবে দেখা যাবে পানি গড়িয়ে পাহাড়ী রাস্তার নিচের দিকে না যেয়ে বরং পাহাড় বেয়ে উপরে ওঠা শুরু করেছে।

পৃথিবীর ইতিহাসে মর্মান্তিক যত শিল্প দূর্ঘটনা

হঠাৎ ভোর ৬টা ৩০ নাগাদ বিস্ফোরণের শব্দে পুরো কয়লা খনি কেঁপে ওঠে। সাথে সাথে কয়লার গাঢ় ধোঁয়ায় ছেয়ে যায় খনি-গর্ভ। ভেতরে থাকা শ্রমিকেরা জলন্ত কয়লার ধুলার মেঘে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে একের পর এক অচেতন হয়ে পড়তে থাকেন। উদ্ধারকর্মীরা সেখানে উপস্থিত হবার পূর্বেই প্রাণ হারায় প্রায় ১,০৯৯ জন হতভাগ্য শ্রমিক।

ইতিহাসের কুখ্যাত ১০টি জার্মানী বন্দী শিবির

নামমাত্র খাবার ও পানীয় সরবরাহ করে এসব বন্দী শিবিরের বন্দীদেরকে শ্রমিক-দাস হিসেবে কাজে লাগানো হতো। মানবেতর জীবন এবং নাৎসিদের অমানবিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে অনেকেই আলিঙ্গন করে নেন নির্মম মৃত্যুকে। আজ আমরা ইতিহাসের ১০টি কুখ্যাত কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পকে আমাদের আলোচনায় তুলে ধরবো।

ইতিহাসের মর্মান্তিক ১০ টি জাহাজডুবি

আঘাতের পর বিস্ফোরণের মাত্র ৭ মিনিটের মাথায় জাহাজটি তার যাত্রী সমেত তলিয়ে যায় সাগর তলে। কয়েকজন নিজেদেরকে ডুবে যাওয়া থেকে বাঁচাতে পারলেও বাল্টিক সাগরের হিম শীতল জল থেকে রক্ষা নিস্তার পাননি।

আটলান্টিস – পৃথিবীর বুক থেকে হারিয়ে যাওয়া একটি রহস্যময় সভ্যতা

আটলান্টিসের অস্তিত্ব ছিল আজ থেকে অন্তত প্রায় ১২ হাজার বছর আগে। সে সময়ের এ শহরটি ছিল প্রযুক্তির দিক দিয়ে এক বিস্ময়। তৎকালীন গোটা পৃথিবীর সবথেকে উন্নত রাষ্ট্র, যা গড়ে উঠেছিল অসাধারণ স্থাপত্যকলা, প্রযুক্তিবিদ্যা, মূল্যবান সম্পদ ও প্রাচূর্যের সমন্বয়ে।

জ্যাক দ্যা রিপার – লন্ডনের রহস্যময় বর্বর এক খুনি

jack-the-ripper-featured

রাত একটার দিকে প্রথমে এলিজাবেথ স্ট্রাইডের মৃতদেহ পাওয়া যায় বার্নার স্ট্রিটে। দেখা গেল এবারো হত্যাকারী শিকারের গলায় ছুরির আঘাত বসিয়েছে। যখন এলিজাবেথ স্ট্রাইডের কাছে পৌঁছানো হয় তখনো তার গলার ধমনী হতে রক্ত ঝরছিল।

এয়ার ফ্রান্স ফ্লাইট ৪৪৭ – আটলান্টিকের গভীরে হারিয়ে যাওয়া হতভাগ্য একটি বিমান

air-france-flight-447

পাইলটদের সব চেষ্টা অগ্রাহ্য করে বিমানটি আটলান্টিকের বুকে প্রবল বেগে নেমে আসতে থাকে। বিমানটির সাগর পৃষ্ঠে আছড়ে পড়ার গতি এতটাই প্রবল ছিল যে সিট বেল্টে বাঁধা অনেক যাত্রীদের শরীরের উপরের অংশ কোমর থেকে ছিন্ন হয়ে যায়।