পৃথিবীর নিষিদ্ধ ১০টি জায়গা: যেখানে প্রবেশের কোন অনুমতি নেই

কিন্তু চাইলেই কি আমরা যে কোন স্থানে, যে কোন জায়গায় চলে যেতে পারি? না, সেটা কিন্তু পারব না! কারন, পৃথিবীতে এমন কিছু কিছু জায়গা আছে যেখানে চাইলেই আমরা প্রবেশ করতে পারব না- এগুলোই হচ্ছে পৃথিবীর নিষিদ্ধতম কিছু জায়গা!

হইয়া বাছিউ: রহস্যময় এক ভূতুড়ে জঙ্গল

এখানে অনুসন্ধানে আসা বিজ্ঞানী থেকে শুরু করে সাধারণ পর্যটক পর্যন্ত অনেকেই মুখোমুখি হয়েছেন ব্যাখ্যাহীন ভয়ংকর সব অভিজ্ঞতার। অনেকেই সেগুলিকে তাদের ছবি বা ভিডিওতে বন্দী করার চেষ্টা করেছেন। একইভাবে অনেকে আবার এমন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছেন যেখানে ভিডিও বা ছবি তোলার সময় হয়তো খালি চোখে কোন অস্বাভাবিক কিছু ধরা পড়েনি। কিন্তু যখন পরবর্তীতে ছবিগুলো বের করেছেন বা ভিডিও গুলি দেখতে গিয়েছেন সেখানে অদ্ভুত অবয়বের উপস্থিতি ফুটে উঠেছে।

সমূদ্রের বুকে ভেসে বেড়ানো কিছু ভৌতিক জাহাজ (শেষ পর্ব)

জনমানবহীন এ জাহাজটিতে যখন হেরাল্ড এর কর্মীরা প্রবেশ করেন তখন জাহজের ভেতরে বরফে জমে যাওয়া ২৮ জন নাবিকের মৃতদেহ দেখতে পান। পরিস্থিতি আরো রহস্যময় হয়ে ওঠে যখন তারা জাহাজটির ক্যাপ্টেনের কক্ষে প্রবেশ করেন। সেখানে জাহাজের লগবুক খোলা অবস্থায় একটি কলম হাতে ক্যাপ্টেনকে মৃত অবস্থায় বসে থাকতে দেখা যায়।

সমূদ্রের বুকে ভেসে বেড়ানো কিছু ভৌতিক জাহাজ (১ম পর্ব)

যখন জাহাজে প্রবেশ করা হয় তখন দেখা যায় চারিদিকে পড়ে আছে মৃতদেহ এবং জাহাজের সবাই মারা গিয়েছে। এমনকি জাহাজটিতে থাকা কুকুরটিও মরে পড়ে আছে। প্রত্যেকটি মৃতদেহের মুখে ফুটে আছে বিকৃত অভিব্যক্তি যেন তাদের শেষ সময়টি গিয়েছিল প্রচন্ড ভয় আর যন্ত্রনার মধ্যে দিয়ে।

ওয়াদি-আল-জ্বিন – রহস্যময় জ্বিনের পাহাড়

রাত হলেই উপত্যকা থেকে আওয়াজ আসতে থাকে “এটি আমাদের জায়গা, এখান থেকে চলে যাও।” পবিত্র ভূমি মদিনায় ওয়াদি আল বাদিয়া নামক একটি স্থান আছে যা ওয়াদি-আল-জ্বিন বা জ্বিনের পাহাড় নামে পরিচিত। আপনি যদি ওয়াদি-আল-জ্বিনের রাস্তায় পানি ঢেলে দেন তবে দেখা যাবে পানি গড়িয়ে পাহাড়ী রাস্তার নিচের দিকে না যেয়ে বরং পাহাড় বেয়ে উপরে ওঠা শুরু করেছে।

হিরোশিমা ও নাগাসাকি: দুই মৃত্যুর-শহরের গল্প (শেষ পর্ব)

পল তিব্বেটস, মেজর সুইনি ও তাঁদের দলবলের রোমাঞ্চকর এক অভিজ্ঞতা আর হিরোশিমা-নাগাসাকির হতভাগ্য মানুষের গল্পের ইতি টানতেই লেখারপাতার পাঠকদের জন্য আজ এই সিরিজের চতুর্থ এবং শেষ পর্ব ‘নাগাসাকির গল্প-২’।

হিরোশিমা ও নাগাসাকি: দুই মৃত্যুর-শহরের গল্প (৩য় পর্ব)

শাসরুদ্ধকর এক অভিজ্ঞতা সাথে নিয়ে বক্সকার কোকুরা শহরের উপর গিয়ে অবস্থান নেয়, কিন্তু সেখানের আবহাওয়ার এতটাই খারাপ ছিল যে ভারী মেঘ আর ঘন ঘন বিদ্যুৎ চমকানোর কারনে নিচের কিছুই দেখা যাচ্ছিলনা। এরই মধ্যে অন্য বিমান থেকে খবর আসে যে, জাপানি বিমান বাহিনী টের পেয়ে তাদের দিকেই এগিয়ে আসছে। এরপর সুইনি আর এক মুহূর্তও সময় নষ্ট না করে হতভাগা শহর নাগাসাকি’র দিকে ছুটে যায়!

হিরোশিমা ও নাগাসাকি: দুই মৃত্যুর-শহরের গল্প (২য় পর্ব)

মানুষের চেহারা বোঝা যাচ্ছিলনা। শরীরের চামড়া মাংস পুড়ে কালো হয়ে এক হয়ে গিয়েছিল! কারো মাথায় কোন চুল ছিলনা, আগুনের তাপে পুড়ে গিয়েছিল সব! কারো কারো হাত-পা উড়ে গিয়েছিল বা বিকৃত হয়ে বেঁকে গিয়েছিল! হঠাৎ করে দেখে বোঝা যাচ্ছিলনা যে এটা একজন মানুষের সামনের দিক না পিছনের দিক!

হিরোশিমা ও নাগাসাকি: দুই মৃত্যুর-শহরের গল্প (১ম পর্ব)

মানুষের আর্তনাদ আর চিৎকারে হিরোশিমার আকাশ ভারী হয়ে ওঠে, এখানে সেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ঝলসে যাওয়া মানুষ গুলো শুধু পানি-পানি বলে চিৎকার করতে থাকে। পানি এনে দেয়ার মত কোন মানুষ সেখানে অবশিষ্ট ছিল না!

পৃথিবীর ইতিহাসে মর্মান্তিক যত শিল্প দূর্ঘটনা

হঠাৎ ভোর ৬টা ৩০ নাগাদ বিস্ফোরণের শব্দে পুরো কয়লা খনি কেঁপে ওঠে। সাথে সাথে কয়লার গাঢ় ধোঁয়ায় ছেয়ে যায় খনি-গর্ভ। ভেতরে থাকা শ্রমিকেরা জলন্ত কয়লার ধুলার মেঘে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে একের পর এক অচেতন হয়ে পড়তে থাকেন। উদ্ধারকর্মীরা সেখানে উপস্থিত হবার পূর্বেই প্রাণ হারায় প্রায় ১,০৯৯ জন হতভাগ্য শ্রমিক।